অভাব দূর করার আমল | অভাব দূর করার উপায় জেনে নিন

অভাব দূর করার আমল | অভাব দূর করার উপায় জেনে নিন

সুপ্রিয় পাঠক। অভাব তিন অক্ষরের ছোট্ট একটি শব্দ। কিন্তু এটার যন্ত্রণা যে কত গভীর তা কেবল ভুক্তভোগী ভালো বুঝে। অন্যদের শুধু যতটুকু জানিয়ে রাখি অভাব মানুষকে কুফরিতে পর্যন্ত নিয়ে যায়।

ওই যে কথায় আছে না অভাবে স্বভাব নষ্ট ? হ্যাঁ ওটাই। যাই হোক এই আর্টিকেলে অভাব দূর করার আমল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। কোরআন হাদিস ও বুজুর্গ ব্যক্তিদের আমল তুলে ধরবো ।

শুধু রিকোয়েস্ট ধৈর্য নিয়ে পুরো আর্টিকেল পড়ুন। উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।

সূচিপত্র

অভাব দূর করার আমল: দৈনিক নামাজ আদায় করুন

দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ নিয়মিত আদায় করুন। এই নামাজের মাধ্যমে অভাব দূর হবে। পর্যাপ্ত রিজিকের দুয়ার খুলে যাবে।

পবিত্র কোরআনে এসেছে, “আপনি আপনার পরিবারের লোকদেরকে নামাজের আদেশ দিন। নিজেও এর উপর অবিচল থাকুন । আমি আপনার কাছে কোন রিজিক চাই না। আমি আপনাকে রিজিক দেই এবং আল্লাহকে ভয় করার পরিণাম শুভ তথা কল্যাণকর।” ( সুরা ত্বহা: ১৩২)

নামাজ আদায় করুন
নামাজ

হজরত আবু হুরায়রা রাদিআল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “মহা পবিত্র আল্লাহ বলেন, হে আদম সন্তান আমার ইবাদাতে মগ্ন হও।

আমি তোমার অন্তরকে ঐশ্বর্যমন্ডিত করবো এবং তোমার দারিদ্র দূর করব। তুমি যদি তা না কর তাহলে আমি তোমার অন্তর হতাশা দিয়ে পূর্ণ করব এবং তোমার দারিদ্র দূর করব না।” (ইবনে মাজাহ: ৪১০৭)

আরও পড়ুন- স্বপ্নে সুরা ইখলাস পড়লে কি হয়?

অভাব অনটন দূর করার উপায়: নেয়ামতের শোকর আদায় করুন

মহান আল্লাহ আপনাকে হাজার হাজার নেয়ামত দান করেছেন। এই নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় করুন। আল্লাহ তাআলা আরো নেয়ামত বাড়িয়ে দিবেন। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে,

“যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় কর তবে আমি অবশ্যই তোমাদের নেয়ামত বাড়িয়ে দেবো। আর যদি তোমরা অকৃতজ্ঞ হও নিশ্চয় আমার আজাব বড় কঠিন।” (সুরা ইব্রাহিম:৭)

শুকরিয়া আদায় করার সংক্ষিপ্ত ও তাৎপর্য বহুল পদ্ধতি প্রসঙ্গে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, সর্বোত্তম জিকির ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ এবং সর্বোত্তম প্রার্থনা ( কৃতজ্ঞতা প্রকাশক বাক্য) আলহামদুলিল্লাহ। (জামে তিরমিজি, ৯/৩২৪ সুনানে নাসায়ী ৬/২০৮ ইবনে মাজাহ ২/১২৪৯)

অভাব দূর করার আমল: তাওবা ইস্তেগফার করুন

দৈনিক বেশি বেশি তাওবা ইস্তেগফার করুন । তাওবার দ্বারা গুনাহ মাফ হবে । দূর হবে যাবতীয় বিপদ আপদ । পুরস্কার হিসেবে নগদ আসবে সফলতা । মহান আল্লাহ বলেছেন,

“অতঃপর আমি বলেছি, তোমরা তোমাদের পালনকর্তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর। তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল। তিনি তোমাদের ওপর প্রচুর বৃষ্টি বর্ষণ করবেন। বাড়িয়ে দেবেন তোমাদের ধন সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি। স্থাপন করবেন তোমাদের জন্য উদ্যান। প্রবাহিত করবেন তোমাদের জন্য নদী নালা।” ( সুরা নূহ: ১০–১২)

হাদিসে এসেছে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি নিয়মিত ইস্তেগফার করবে আল্লাহ তাআলা তাকে যাবতীয় বিপদ আপদ ও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি দেবেন এবং তাকে অকল্পনীয় স্থান থেকে রিজিক দান করবেন। (আবু দাউদ: ১৫১৮)

দারিদ্র্য ও ঋণ দূর করার উপায়: সূরা ওয়াকিয়া পাঠ করুন

দৈনিক সুরা ওয়াকিয়া পাঠ করার অভ্যাস করুন। সুরাটি দৈনিক মাগরিবের নামাজের পরে পাঠ করতে হয়। আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু তাআলা আনহু থেকে বর্ণিত,

নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রতিরাতে সুরা ওয়াকিয়া পাঠ করবে সে কখনো অভাব অনটনের পড়বে না। (মেশকাত: ২১৮১)

আরও পড়ুন- গায়েবী ধন পাওয়ার দোয়া – গায়েবী টাকা পাওয়ার উপায়

আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু তাআলা আনহু থেকে আরো বর্ণিত আছে। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রতিদিন রাতে সুরা ওয়াকিয়া পাঠ করবে তাকে কখনো দারিদ্রতা স্পর্শ করবে না।”(বায়হাকি, শুআবুল ঈমান: ২৪৯৮)

অভাব অনটন দূর করার উপায়: আত্মীয়-স্বজনের হক আদায় করুন

আত্মীয়-স্বজনের হক আদায় করা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় । হক আদায় না করলে হাশরের মাঠে জবাবদিহি করতে হবে । আর দুনিয়াতে হক আদায় করার মাধ্যমে নগদ পুরস্কার লাভ করা যাবে । আর সেটা হলো বর্ধিত রিজিক।

অভাব অনটন দূর করার উপায়: আত্মীয়-স্বজনের হক আদায় করুন
আত্মীয়-স্বজনের হক আদায় করুন

হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু তাআলা আনহু বলেন,

“আমি প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি । তিনি বলেন, যে ব্যক্তি তার জীবিকা প্রশস্ত করতে চায় এবং বাড়াতে চায় তার আয়ু সে যেন আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করে।” ( বুখারী:৫৯৮৫)

অভাব দূর করার আমল: দানের হাত বাড়িয়ে দিন

অভাব দূর করতে বেশি করে দান করুন। দানের মাধ্যমে নগদ ফলাফল পাওয়া যায় । ধন সম্পদ বাড়তে থাকে । এ বিষয়ে পবিত্র কোরআনে এসেছে,

“বলুন! নিশ্চয়ই আমার রব তাঁর বান্দাদের মধ্যে যার জন্য ইচ্ছা রিজিক প্রশস্ত করেন এবং সংকুচিত করেন আর তোমরা যা কিছু আল্লাহর জন্য ব্যয় করো ,তিনি তার বিনিময় দেবেন । তিনি উত্তম রিজিকদাতা ।” (সূরা সাবা:৩৯)

সংসারে অভাব দূর করার দোয়া: হাদিসে বর্ণিত দোয়া পড়ুন

হাদিসে অভাব দূর করার জন্য অনেক দোয়া শিক্ষা দেওয়া হয়েছে । দোয়াগুলো আয়ত্ত করুন এবং নিয়মিত ফরজ নামাজের পরে পাঠ করুন । তখন দোয়া বেশি কবুল হয়ে থাকে । হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু থেকে বর্ণিত । আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি বেশি বেশি এই দোয়াটি পাঠ করবে তার অভাব দূর হয়ে যাবে ।

اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْفَقْرِ، وَالْقِلَّةِ، وَالذِّلَّةِ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ أَنْ أَظْلِمَ أو أَظْلَمَ

বাংলা উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল ফাকরি, ওয়াল কিল্লাতি ওয়াজজিল্লাতি ওয়া আউজুবিকা মিন আন আজলিমা আও উজলামা।

(বুখারি :১৫৪৪ )

আরও পড়ুন- আয়াতুল কুরসির ফজিলত

অভাব দূর করার আমল: দৈনিক তাহাজ্জুদ পড়ুন

দৈনিক তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ুন । তাহাজ্জুদের ওয়াক্তে দোয়া কবুল হয় । আল্লাহ বান্দাকে দেওয়ার জন্য নিজে ডাকেন । রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,

“রমজানের পর সর্বশ্রেষ্ঠ রোজা হল আল্লাহর মাস মহরমের রোজা আর ফরজ নামাজের পর সর্বশ্রেষ্ঠ নামাজ হল রাতের নামাজ ( তাহাজ্জুদ)” ( মুসলিম:১১৬৩)

হাদিসে আরও বর্ণিত হয়েছে হযরত আবু হুরায়রা থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, প্রতি রাতের শেষ তৃতীয়াংশে আমাদের মর্যাদাবান রব দুনিয়ার আকাশে নেমে আসেন এবং বলেন যে আমাকে ডাকবে আমি তা ডাকে সাড়া দেব ।

যে আমার নিকট কিছু প্রার্থনা করবে আমি তাকে তা দান করব । যে আমার নিকট মাফ চাইবে আমি থেকে মাফ করে দেব।”(বুখারী ১১৪৫, মুসলিম ৭৫৮)

অভাব দূর করার আমল – অভাব দূর করার সূরা: ইয়া লাতিফু

প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর আল্লাহর সিফাতি এ নাম একশত বার পাঠ শেষে একবার নিম্নোক্ত আয়াতটি তেলাওয়াত করলে রিযিক বৃদ্ধি পাবে।

اللَّهُ لَطِيفٌ بِعِبَادِهِ يَرْزُقُ مَنْ يَشَاءُ وَهُوَ الْقَوِيُّ الْعَزِيزُ

বাংলা উচ্চারণ: আল্লাহু লাতিফুন বি-ইবাদিহি ইয়ারঝুকু মাই ইয়াশা ওহুয়াল কায়্যিয়ুল আজীজ।

( আমালিয়্যাতে কাশ্মীরি: ২৩ পৃষ্ঠা)

ইয়া লাতিফুর অন্য আমল

দৈনিক ফরজ ও মাগরিবের নামাযের পর আল্লাহর সিফাতি – নামটি ১০০ বার পাঠ করুন । তারপর নিম্নোক্ত দুআটি তিনবার পাঠ করুন । এতে রিযিক খুব বৃদ্ধি পাবে।

اللّهُمَّ وَسَعُ عَلَى رِزْقِ اللَّهُمَّ عَظِفْ عَلَى خَلْفَكَ كَمَا صُنْتَ وَجْهِي عَنِ السُّجُودِ‌ لِغَيْرِكَ فَصُنُهُ عَنْ ذِلِ السُّؤَالِ لِغَيْرِكَ بِرَحْمَتِكَ يَا أَرْحَمَ الرَّاحِمِينَ.

( আমালিয়্যাতে কাশ্মীরি: ২৪ পৃষ্ঠা)

অভাব দূর করার আমল ভিডিও

টাকার অভাব দূর করার উপায়: আর রাজ্জাকু এর আমল

দৈনিক ফজরের নামাজের পূর্বে ঘরের সব কোণে ইহা দশ বার করে পাঠ করুন ।‌ কেবলার ডান দিকের কোণ থেকে শুরু করুন । এই আমলের বরকতে আল্লাহ পাক পর্যাপ্ত রিজিক দান করিবেন।

অথবা প্রত্যেক ফরজ নামাজের পরে উক্ত ইসমটি ১১ কিংবা ৪৫ বার পড়ুন । রিজিককে প্রচুর বরকত হবে ইনশাআল্লাহ।

( আমালে কোরআনী: ৮৫ পৃষ্ঠা )

আরও পড়ুন- স্বপ্নে সাপ দেখলে কি হয় ? মাওলানা শরিফ আহমাদ

অভাব দূর করার আমল: ইশরাকের নামাজ পড়ুন

অভাব দূর করার আমলের মধ্যে অন্যতম হল দৈনিক চার রাকাত ইশরাকের নামাজ পড়া । অন্যান্য ফজিলাতের সাথে নগদ রিজিক পাবেন ।

হজরত আবু দারদা ও আবূ জর গিফারী (রাঃ) বলেন যে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর পক্ষ থেকে বর্ণনা করেছেন-

“আল্লাহ বলেন, হে বনী আদম! তুমি দিনের প্রথমাংশে আমার জন্য চার রাকআত নামাজ পড়, আমি দিনের শেষাংশে তোমার জন্য যথেষ্ট হব।” (অর্থাৎ, দিনের শেষাংশে তোমার নেক মাকসাদ পূর্ণ করব।) [আবূ দাউদ ও মুসনাদে আহমদ , সহীহ তারগীব:৬৬৬ )

অভাব অনটন দূর করার উপায়: চার সুরার সহজ আমল

ইমাম বগভী (রহ.) এর নিজস্ব সনদে বর্ণিত এক হাদীসে রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন : আল্লাহ্ তাআলা বলেন,

“যে ব্যক্তি প্রত্যেক নামাজের পর সুরা ফাতেহা, আয়াতুল কুরসী, সুরা আলে ইমরানের ১৮ নং আয়াত এবং ২৬ ও ২৭ আয়াত পর্যন্ত পাঠ করে, আমি তার ঠিকানা জান্নাতে করে দেব, আমার সকাশে স্থান দেব, দৈনিক সত্তর বার তার প্রতি রহমতের দৃষ্টি দেব, তার সত্তরটি প্রয়োজন মিটাব, শত্রুর কবল থেকে আশ্রয় দেব এবং শত্রুর বিরুদ্ধে তাকে জয়ী করব।” ( তাফসীরে মারেফুল কোরআন:১৭১ )

অভাব থেকে বাঁচার দোয়া

দৈনিক সকাল সন্ধ্যা বরকত অর্জনের জন্য ,কুফরি দারিদ্রতা ও কবরের আজাব থেকে বাঁচার জন্য এই দোয়াটি পাঠ করুন ।

اللهُم إلى أعُوذُ بِكَ مِنَ الْكُفْر ، وَالْفَقْرِ أَعُوذُ بِالله مِنْ عَذَابِ الْقَبر لا إله إلا أنت

অর্থ: হে আল্লাহ! তোমার নিকট পানাহ চাচ্ছি কুফরী ও দারিদ্র্য থেকে। হে আল্লাহ! পানাহ চাচ্ছি তোমার নিকট কবরের আযাব থেকে। তুমি ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। (আবু দাউদ- ২/৬৯৪, হাদীস: ৫০৯০)

সমকালীন এক বুজুর্গের আমল

সমকালীন আলেমদের মধ্যে শীর্ষ পর্যায়ের একজন আলেম মুহিউস সুন্নাহ আল্লামা মাহমুদুল হাসান হাফি:।

তিনি যাত্রাবাড়ী মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের সভাপতি। তিনি একদিন পঞ্চগড়ের একটি মাহফিলে বলেছেন, আমার ৪০ বছর মাগরিবের পর সূরা ওয়াকিয়া এবং ফজরের পর সূরা ইয়াসিন মিস হয় নাই। আলহামদুলিল্লাহ।

শায়েখ আরো একদিন দরসে বলেছিলেন, আমার মাদ্রাসায় মাসে প্রায় দেড় কোটি টাকা খরচ হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত আমি মাদ্রাসার জন্য কারো কাছে কিছু চাইনি। আল্লাহর পক্ষ থেকে ব্যবস্থা হয়ে যায়। আলহামদুলিল্লাহ।

গত ৫ নভেম্বর ২০২২ দাওয়াতুল হকের ইজতেমায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের উপস্থিতিতে শায়েখ বলেন, জাতীয় সংসদের সূরা ওয়াকিয়া এবং সুরা ইয়াসিনের আমল চালু হলে দেশে অভাব আসবে না।

আমরাও কি আজ থেকে শুরু করতে পারি না! চলুন পাক্কা নিয়ত করি। যতদিন বাঁচবো এই অভাব দূর করার আমল গুলো করে যাবো ইনশাআল্লাহ।

লেখক: কবি ও গবেষক মাওলানা শরিফ আহমাদ।

আরও পড়ুন- ইফতারের দোয়া । ইফতারের মাসায়েল

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *