হ্যালো ভিউয়ার্স, আশা করি সকলে অনেক ভালো আছেন। আপনাদের কে আমাদের এই সাইটে আমার পক্ষ থেকে জানাই স্বাগতম। আজকের পোস্ট এ আমি আপনাদের সাথে জ্বরের এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট এর নাম এই বিষয় টি নিয়ে কথা বলবো। তো চলুন দেরি না করে পোস্ট টি শুরু করে দেওয়া যাক।
পূর্বে জ্বর একটি মারাত্মক রোগ নামে পরিচিত থাকলেও এখন জ্বরকে আমরা আর রোগ বলে পাত্তাই দেই না। কেননা এখন জ্বরের জন্য তৈরি হয়ে গিয়েছে নানা ঔষধ এবং এন্টিবায়োটিক। তবে জ্বরকে পুরো পুরি সাধারণ ভাবে নিলে চলবে না।
কেননা জ্বর মূলত এখন নানা রোগের লক্ষণ হিসেবে দেখা যায়। অনেক সময় অনেক বড় বড় রোগ এর লক্ষণ হিসেবেও জ্বর হয়ে থাকে। তাই আমাদের উচিত সর্বদা সচেতন থাকা এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা। কেননা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা ইমানের অঙ্গ, আবার পরিষ্কার থাকলে নানা রোগ থেকেও দূরে থাকা যায়।
আরো পড়ুনঃ পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম।
জ্বরের ঔষধের নাম
জ্বরের ঔষধ এখন ফার্মেসিতে অনেক পাওয়া যায়। অনেক রকমের জ্বর এর ঔষধ রয়েছে। তবে একেবারেই সাধারণ কিছু জ্বর এর ঔষধ এর নাম হলোঃ-
• Napa
• Napa Extra
• Paracetamol
• Ace Plus
• Aspirin
এইগুলো মূলত সাধারণ কিছু ঔষধ এর নাম। হাল্কা জ্বর হলে এই ঔষধ গুলো খেতে পারেন। তবে অতিরিক্ত মাত্রায় জ্বর হলে আপনাকে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
জ্বরের এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট এর নাম
জ্বর অত্যাধিক মাত্রায় হয়ে গেলে অবশ্যই আপনাদের জ্বরের এন্টিবায়োটিক খাওয়া উচিত। আর এন্টিবায়োটিক খাওয়াত পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তবেই খেতে হবে। তবে ডাক্তাররা যে সকল জ্বরের এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট এর নাম রিকোমান্ড করে সেখান থেকে কয়েকটি জ্বরের এন্টিবায়োটিক এর নাম দেওয়া হলো।
•সেফট্রিয়াক্সোন (ইনজেকশন)
•সেফিক্সিম (ক্যাপসুল)
•সেফুরক্সিম + ক্লাভুলানিক এসিড
•সিপ্রোফ্লক্সাসিন
•এজিথ্রোমাইসিন।
এছাড়াও আরো আছে জ্বরের এন্টিবায়োটিক। তবে এগুলো খাওয়ার পূর্বে ডাক্তারের থেকে পরামর্শ নিয়ে নিবেন।
বাচ্চাদের জ্বরের এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেটের নাম
বাচ্চাদের জন্য জ্বর এর এন্টিবায়োটিক প্রাপ্ত বয়স্ক দের থেকে আলাদা নয়। বরং একই ঔষধ শুধু সেগুলো এর পাওয়ার উপর ডিপেন্ড করে। তবে কয়েকটি জ্বর এর এন্টিবায়োটিক বাচ্চাদের জন্য খাওয়াতে পারেন।
• সেফিক্সিম
• সেফুরক্সিম
এই দুটি ঔষধ বাচ্চাদের জ্বর এর এন্টিবায়োটিক হিসেবে খাওয়াতে পারেন। তবে একটা কথা আবারো বলছি এক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। কেননা কোনো ঔষধ অত্যাধিক মাত্রায় শরীরে গেলে পরে সেটার প্রতিক্রিয়া করতে পারে।
তো ভিউয়ার্স আশা করছি এই পোস্ট টি আপনাদের কাছে অনেক টা ভালো লেগেছে। ভালো লেগে থাকলে কিন্তু অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন আমাদের। আর এরকম সব পোস্ট পেতে প্রতিদিন ভিজিট করতে থাকুন আমাদের এই ওয়েব সাইট টি। আবার দেখা হবে পরবর্তী কোনো পোস্ট এ। সে পর্যন্ত সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। আল্লাহ হাফেয।